আগামী জুলাই মাসে দেশে বিশ্বখ্যাত এই ব্র্যান্ডের চারটি মডেলের মোটরসাইকেল বিক্রি শুরু হবে।
চট্টগ্রামে ইফাদ গ্রুপের পরিচালক তাসকিন আহমেদ বলেন, ক্লাসিক, বুলেট, হান্টার এবং মিটিওর নামের এই চারটি মডেল স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে এবং দাম নির্ভর করবে বিনিময় হারের ওপর।
তিনি বলেন, “আমরা যতটা সম্ভব দাম কম রাখার চেষ্টা করব”। তবে তিনি বিক্রি শুরু করার পূর্বে মোটরসাইকেলের মূল্য জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইফাদ গ্রুপের একজন কর্মকর্তা টিবিএসকে বলেন, বাজারে মোটরসাইকেলগুলো ছাড়ার সময় ডলারের দাম ১২৫ টাকার মধ্যে থাকলে চারটি মডেলের দাম ৫ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে।
চট্টগ্রামে ইফাদ মোটরসের কারখানায় বছরে ৪০ হাজার মোটরসাইকেল তৈরির ক্ষমতা রয়েছে।
২০০০-এর দশকের শুরুতে আরোপিত মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ক্ষমতার সীমা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য সরকার গত বছরের শেষের দিকে ১৬৫সিসির বেশি ইঞ্জিন ক্ষমতা সম্পন্ন স্থানীয়ভাবে তৈরি মোটরসাইকেল বিক্রি করার অনুমতি দেয়। কিন্তু ৩৭৫সিসির বেশি ইঞ্জিন ক্ষমতা সম্পন্ন মোটরসাইকেল বিক্রি করার অনুমতি এখনো দেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশে বাজাজ মোটরসাইকেলের স্থানীয় প্রস্তুতকারক এবং পরিবেশক উত্তরা মোটরস ইতোমধ্যেই ২৫০সিসির পালসার এন ২৫০ বাজারে ছেড়েছে যার মূল্য ৩ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা।